@পাঠক | পাবলিশার
বার পড়া হয়েছে
বইসমগ্র
বেস্টেট রোডে
অমিয় চক্রবর্তী
এম্পান্যোল্
বৃষ্টি
কোথায় চলছে পৃথিবী
বড়োবাবুর কাছে নিবেদন
ওক্লাহোমা
বিনিময়
পিঁপড়ে
সাবেকি
এপারে
মিল
চার্লস নদীর ধারে
বে স্টেট রোডে
এই বৃষ্টি
সমাবর্ত
এম্পান্যোল্
সংলাপ
ভাষিত
জীবনানন্দ দাশ
প্রতীতি
সপ্তক
সূর্যতামসী
বিভিন্ন কোরাস
ক্ষেতে প্রান্তরে
স্বভাব
চক্ষুস্থির
উন্মেষ
রিঙ্কু রঞ্জনের বাড়ির কোলাজ
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
রাশি রাশি শুকনো পাতা
রাধা
মেঘমল্লার
মানুষ হারিয়ে যায়
ভুল বোঝাবুঝি
বাজের শব্দ
বাংলা চার অক্ষর
বহুরূপীর গীতা
প্রথম দেখার মতো
প্রকৃতির প্রতিশোধ
আজব লড়াই
ধ্যান ভঙ্গ
দেশ কাল মানুষ
দরজার কাছে এসে
তুম্বুনিতে সেই রাত্রি
তুচ্ছ ছন্দ মিলে
হাঁস
লঘু মুহূর্ত
রাত্রি
নাবিক
তবু একটা গভীর অরণ্য
জয়জয়ন্তী
জীবনের আত্মজীবনী
গল্প
কে তুমি? কে তুমি?
কুয়াশার মায়াপাশ
কুসুমের গল্প
কুমারী মেয়েরা, কবিতা পড়ো না
কল্পান্তের আগে
কলম অসহায়
মনোসরণি
কবিতা
অভিভাবিকা
একটি কবিতা
গোধূলিসন্ধির নৃত্য
রিস্টওয়াচ
নিরঙ্কুশ
সমারূঢ়
ঘোড়া
কবির উপহার
কথা দেওয়া আছে
একটু দাঁড়াও
একটি গানের খসড়া
এক পলক
এক জন্মের অভিমান
আমার বয়েস বাড়ছে
আচমকা চোখে জল
আগমনী কান্না
অলীক দেখা
হৃদয়ে প্রেমের দিন
হায় পাখি একদিন কালীদহে ছিল না কি
সোনার খাঁচার বুকে রহিব না আমি
সমুদ্রের জলে আমি দেহ ধুয়ে
সন্ধ্যা হয়ে আসে
সন্ধ্যা হয়
শ্মশানের দেশে তুমি আসিয়াছ
যেদিন সরিয়া যাব তোমাদের কাছ থেকে
যে শালিখ মরে যায় কুয়াশায়
যদি আমি ঝরে যাই একদিন
অর্ধরতি
অন্য জীবন
অ প্রেম
স্থির মুহূর্ত
সারাদিন ছুটি আজ
সাত সকালে নীরা
সহসা ফিরে দেখা
সময় তখন খেলার সঙ্গী
শেক্সপিয়ারের অপ্রকাশিত প্রেমের কবিতা
শুধু একটি ঝলক
যতদিন বেঁচে আছি
যখন মৃত্যুর ঘুমে শুয়ে রবো
মানুষের ব্যথা আমি পেয়ে গেছি
মনে হয় একদিন আকাশের
ভেবে ভেবে ব্যথা পাব
ঘাটশিলা—ঘটশিলা
ঘরের ভিতরে দীপ জ্বলে ওঠে সন্ধ্যায়
গোলপাতা ছাউনির বুক চুমে
গুবরে ফড়িং শুধু উড়ে যায় আজ
শিল্প ও ছন্দপতন
লেখা আর ঘুম
রাজকুমারী ও এক ভিখারি
মায়ের চিঠি
মন্দির কাহিনী
মধ্য দিনমানে
ভোরবেলার স্বপ্ন
খুঁজে তারে মরো মিছে
কোনোদিন দেখিব না তারে আমি
কোথাও মঠের কাছে
কোথাও দেখিনি আহা এমন বিজন ঘাস
কোথাও চলিয়া যাবো একদিন
কেমন বৃষ্টি ঝরে
কতদিন সন্ধ্যার অন্ধকারে
কতদিন তুমি আর আমি এসে এইখানে বসিয়াছি
কত ভোরে দু’ পহরে
কত দিন ঘাসে আর মাঠে
বড় মানুষের ঝি
ব্যর্থতার কথা
বিন্দু বিন্দু
কখন সোনার রোদ নিভে গেছে
এখানে প্রাণের স্রোত আসে যায়
এখানে ঘুঘুর ডাকে অপরাহ্নে
এখানে আকাশ নীল
ভিজে হয়ে আসে মেঘে এ দুপুর
বাতাসে ধানের শব্দ শুনিয়াছি
বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি
পৃথিবীর পথে আমি বহুদিন বাস করে
পৃথিবী রয়েছে ব্যস্ত
পাড়াগাঁর দু পহর ভালোবাসি
বাঁশির শব্দ
বর্ষার গান
বকুলতলায়
প্রেম বিষয়ক কিছু কথা
নীরার কৌতুক
নীরব সংসার
নিতান্তই একজন মানুষ
নতুন লেখা
দুটি গাছ
দাঁড়িয়ে রয়েছ একা, ঠিক একা নও
দূর পৃথিবীর গন্ধে ভরে ওঠে
তোমার বুকের থেকে একদিন চলে যাবে
তোমরা স্বপ্নের হাতে ধরা দাও
তোমরা যেখানে সাধ চলে যাও
তুমি কেন বহু দূরে
তবু তাহা ভুল জানি
জীবন অথবা মৃত্যু চোখে রবে
চিরদিন শহরেই থাকি
চলে যাব শুকনো পাতা ছাওয়া ঘাসে
ঠিকানা খুঁজতে গিয়ে
জ্বর অতি চমৎকার, শুয়ে থাকো, নীরা
চোখের এক পলক
চিঠির উত্তর
খণ্ডকাব্য
ঘাসের ভিতরে সেই চড়ায়ের শাদা ডিম
ঘাসের বুকের থেকে
একদিন যদি আমি
একদিন পৃথিবীর পথে
কাকে যে বলি
কাঁচপোকার চোখের আয়নায়
কবির বাড়ি
ওরা
এত প্রশ্ন, এত প্রশ্ন
একদিন জলসিড়ি নদীটির পারে
একদিন কুয়াশার এই মাঠে
একদিন এই দেহ ঘাস
এই সব ভালো লাগে
এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে
এই অনিত্যে এমন মায়া
আয়নার মানুষ
আমাকে ধরো ধরো
অমৃত শিশুরা
অদৃশ্য প্রতিদ্বন্দ্বী
এই পৃথিবীতে আমি অবসর নিয়ে শুধু আসিয়াছি
এই ডাঙা ছেড়ে হায়
এই জল ভালো লাগে
এ সব কবিতা আমি যখন লিখেছি
আমাদের রূঢ় কথা শুনে