
টেলিফোন

সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
নিজেই নিজেকে বাঁশ দিয়ে বসে আছি। বাঁশ যে কত রকমের হাতে পারে ধারণা ছিল না। কেতাবে পড়েছিলাম, মুংলি, তলতা আর গেঁটে। সেসব হল কাজের। উপকারী বাঁশ। যে বাঁশ আমরা পরস্পর পরস্পরকে দিয়ে থাকি সে বাঁশ অদৃশ্য এবং তার ধরন বহু। সংস্পর্শে না এলে জাত বোঝা যায় না। যেমন আমি এখন চারটে বাঁশের পাল্লায় পড়েছি। চারটেই আছোলা এবং নগদ মূল্যে কেনা। বন্ধু ভেবেই কেনা। এখন তারা মহাশত্রুর চেহারায় গলা দিয়ে গ...