শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
টেলিফোন তুলে নিয়ে ব্যোমকেশ বলল— ‘হ্যালো!’
ইন্সপেক্টর রাখালবাবুর গলা শোনা গেল— ‘ব্যোমকেশদা, আমি রাখাল। নেতাজী হাসপাতাল থেকে কথা বলছি। একবার আসবেন?’
‘কি ব্যাপার?’
‘খুনের চেষ্টা। একটা লোককে কেউ গুলি করে মারবার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু মারতে পারেনি। আহত লোকটাকে হাসপাতালে আনা হয়েছে। সে এক বিচিত্র গল্প বলছে।’
‘তাই নাকি? আচ্ছা, আমি যাচ্ছি।’
কেয়াতলায় ব্যোমকে...